ফিঙ্গারপ্রিন্ট কী? what is Fingerprint?
Fingerprint (অঙ্গুলাঙ্ক )
fingerprint এর প্রতিশব্দ অঙ্গুলাঙ্ক, হস্তাঙ্গুলির রেখাসমূহের ছাপ, আঙুলের ছাপ ।
তার সংক্ষিপ্ত অর্থ হচ্ছে একটি আঙ্গুলের ছাপ একটি আঙুলের মানুষের আঙুলের ঘর্ষণ পর্বতমালার দ্বারা ছড়িয়ে একটি ছাপ। শব্দটি ব্যাপকভাবে ব্যবহারের জন্য, আঙুলের ছাপগুলি একটি মানব বা অন্যান্য প্রাণকেন্দ্রে হাতের কোনও অংশের ঘর্ষণ পর্বতমালার একটি অনুভূতির চিহ্ন।
পাদদেশ থেকে একটি মুদ্রণ এছাড়াও ঘর্ষণ পর্বতমালার একটি ছাপ রেখে যেতে পারে। একটি ঘর্ষণ রিজ সংখ্যা উপর epidermis একটি উত্থাপিত অংশ, হাত বা পাদদেশ এর পাম, ঘর্ষণ রিজ চামড়া এক বা একাধিক সংযুক্ত রিজ ইউনিট গঠিত। এইগুলি কখনও কখনও "epidermal ridges" নামে পরিচিত হয় যা ডার্মিসের চার্ম papillae এবং এপিডার্মিসের ইন্টারপাপিলারি খাঁজগুলির মধ্যে অন্তর্নিহিত ইন্টারফেস দ্বারা তৈরি হয়। এই epidermal ঢালাই vibrations ট্রিগার করতে পরিবেশন পরিবেশন করা, উদাহরণস্বরূপ, আঙ্গুলের একটি অসম পৃষ্ঠ জুড়ে বুরুশ যখন, ভাল সূক্ষ্ম টেক্সচার উপলব্ধি জড়িত সংবেদী স্নায়ু সংকেত প্রেরণ। এই ঢালগুলি রুক্ষ পৃষ্ঠতল gripping সাহায্য করতে পারে এবং ভিজা অবস্থার মধ্যে পৃষ্ঠ যোগাযোগ উন্নত হতে পারে।
FINGERPRINT এর ব্যকরণগত বিভাগ:
বিষেশ্য
ও
ক্রিয়াপদ
Fingerprint এর সুবিধা
DNA profiling বা DNA fingerprinting) হল একটি অত্যাধুনিক পদ্ধতি এর মাধ্যমে কোষের মধ্যে অবস্থিত ডিএনএ বিশ্লেষণ করে কোন মানুষের একটি প্রতিকৃতি বা আলেখ্য তৈরি করা হয়, যে আলেখ্য তাকে ভবিষ্যতে সঠিকভাবে শনাক্ত করতে ব্যবহৃত হতে পারে। প্রতিটি মানুষের আঙুলের ছাপের যেমন স্বাতন্ত্র্য থাকে, তেমনি তার কোষস্থ ডিএনএ-র গঠন ভঙ্গিতেও স্বাতন্ত্র্যতা দেখা যায়। দুটি মানুষের মধ্যে যেমন আঙুলের ছাপের পার্থক্য লক্ষণীয় তেমনি ডিএনএ সজ্জার মধ্যেও পার্থক্য দেখা যায়। ডিএনএ এর এমন পার্থক্যের ভিত্তিতে দুটি মানুষকে আলাদা করা যায়। সহোদর যমজ ছাড়া প্রত্যেক মানুষেরই ডিএনএ সজ্জা আলাদ।[১] বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে জেনেছেন যে মানুষের ডিএনএ এর মধ্যে এমন কিছু নিউক্লিওটাইডের পুনরাবৃত্তি থাকে যা নির্দিষ্ট মাতা এবং পিতার সঙ্গে কেবলমাত্র তাদের সন্তানেরাই ভাগ করে নেয় । মানুষের ক্ষেত্রে শ্বেত-কণিকাতে বা শুক্ররসে, চুলের গোড়ায় অথবা অস্থিতে অবস্থিত কোষ থেকে ডিএনএ সংগ্রহ করে এই ডিএনএ আলেখন প্রস্তুত করা হয় ।
DNA টেস্টের বিজ্ঞানভিত্তিক এক ব্যবহারিক পদ্ধতি হলো DNA প্রিঙ্গার প্রিন্টিং।
প্রত্যেকটা মানুষের ডিএনএ এর গঠনই অন্য যে কোন মানুষের চেয়ে আলাদা। ডিএনএ এর গঠন একটা মানুষকে তার যাবতীয় বৈশিষ্ট্য প্রদান করে।যেমনঃতার চোখের রং কি হবে,উচ্চতা কেমন হবে,চুলের রং কেমন হবে এমনকি বংশগত রোগগুলোও ডিএনএ এর মাধ্যমেই প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে ছড়িয়ে পড়ে।
ফিঙ্গারপ্রিন্টের ব্যবহার অপরাধী সনাক্তকরণে বা পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে অনেক আগে থেকেই। সার্জারির মাধ্যমে ফিঙ্গারপ্রিন্ট পরিবর্তন করা গেলেও একটা মানুষের ডিএনএ কিভাবে সজ্জিত আছে(অর্থাৎ ডিএনএ ফিঙ্গারপ্রিন্ট) তা কিন্তু পরিবর্তন করা যায়না।একটা মানুষের ডিএনএ এর গঠন তার শরীরের প্রত্যেকটা অংশে একই রকম এবং একজনের সাথে আরেকজনের কোনভাবেই পুরোপুরি মিলবে না।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন